পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) বিএনপি গ্রুপ সংঘর্ষ

  • পবিপ্রবির মুক্ত বাংলার সামনে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
  • সংঘর্ষে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সদস্য আহত
  • রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও বিএনপি কেন্দ্রীয় ভাইস-চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেনের আগমনকে ঘিরে সংঘর্ষ
  • প্রশাসন বহিরাগতদের সংঘর্ষ রোধে ব্যর্থতার অভিযোগ
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্নে আলতাফ হোসেনের অবদানের কারণে আমন্ত্রণ

এটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা যে, পবিপ্রবিতে রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকার পরেও বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রয়োজনীয় বৈঠকে কেন্দ্রীয় নেতার প্রবেশের কারণে এই সংঘর্ষ ঘটেছে, যা অত্যন্ত অনুচিত। এতে আহত দুইজন নেতার দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের এই ঘটনার জন্য দায়ী ধরা উচিত। কারণ, রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও বহিরাগত নেতাকে ঢুকতে দেওয়া তাদের বড়失误। এই ঘটনা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভীতি ও উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।

প্রশাসনের উচিত ছিল আলতাফ হোসেনের আগমন নিয়ে সতর্ক থাকা। তাকে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে আমন্ত্রণ করার আগে তার সঙ্গে কথা বলা এবং পরিস্থিতি বিবেচনা করা উচিত ছিল।

এই ঘটনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তিপূর্ণ পরিবেশকে নষ্ট করেছে। শিক্ষার্থীদের শিক্ষার জন্য একটি সুরক্ষিত ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশের প্রয়োজন। প্রশাসনের উচিত এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া।

বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি নিষিদ্ধ করা একটি যুক্তিসঙ্গত সিদ্ধান্ত। শিক্ষার্থীদের রাজনীতি দূরে রেখে তাদের শিক্ষার দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *