ইউকে টু লিগ্যালি ফ্রিজ অ্যান্ড রিপ্যাট্রিয়েট ইলিগ্যাল ফান্ডস অব তুলিপ সিদ্দিক অ্যাকুয়ার্ড থ্রু মানি লন্ডারিং

  • দুদক সক্রিয়ভাবে অর্থ ফেরত আনার জন্য কাজ করছে।
  • ইউকে প্রধানমন্ত্রীর নৈতিক উপদেষ্টা স্যার লরি ম্যাগুইরেস তদন্তে জানা যায় তুলিপ জনগণকে বিভ্রান্ত করেছেন।
  • শীঘ্রই তুলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের জন্য দুদক দল কয়েকটি দেশের তথ্য চেয়েছে।
  • দুদক ইতিমধ্যে বেশ কিছু সভা করেছে এবং আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অর্থ ফেরত পাওয়ার জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করছে।
  • তিরিশের দশকে দুদকের মহাপরিচালক আখতার হোসেন বলেছেন তারা বিদেশি উৎস থেকে প্রমাণ সংগ্রহ করছেন।

বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যে তুলিপ সিদ্দিকের অবৈধভাবে অর্জিত তহবিল জব্দ করবে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ এই তথ্য জানিয়েছে।

দুদকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনামলে পাচারকৃত অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনতে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন।

দুদকের মহাপরিচালক আখতার হোসেন বলেছেন, তারা শেখ হাসিনার পরিবারের বিষয়ে তদন্তের জন্য ‘অনেক দেশের’ সঙ্গে যোগাযোগ করছেন।

এক মাস আগে যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেন তুলিপ সিদ্দিক। তবে তিনি এখনো শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগসূত্রসহ সম্পত্তিসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে প্রশ্নের মুখে রয়েছেন।

দুদক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি তদন্ত শুরু করেছে, যার মধ্যে কয়েকটিতে তুলিপ সিদ্দিকের নামও রয়েছে।

দুদকের তদন্তকারীরা যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং অন্যান্য দেশ থেকে সহায়তা পেয়েছে।

ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সির কর্মকর্তারা তদন্তে দুদককে সহায়তা করতে ঢাকা সফর করেছেন।

দুদকের মহাপরিচালক ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, তারা যুক্তরাজ্যে পাচার করা অর্থ উদ্ধারের জন্য আইনি ব্যবস্থা নেবে।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং যুক্তরাজ্যসহ একাধিক দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।

দুদকের তদন্ত দল আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তহবিল ফেরত পাঠানোর জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *