- একাত্তরে ২৯ ও ৩০ মে বরগুনা জেলে নিরীহ বাংলাদেশিদের হত্যা।
- পাকিস্তানি বাহিনীর হামলায় বহু বাংলাদেশি মুসলমান ও হিন্দুরা নিহত।
- গণকবরে তাদের একসঙ্গে দাফন করা হয়।
- বরগুনার শহীদ স্মৃতি সড়কে গণকবর ও সৌধ রয়েছে।
- পাকিস্তানি বাহিনী শহর দখল করে এবং তারপরে তারা চলে যায়।
- পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের সহযোগীরা শহরে ফিরে আসে এবং অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়।
- রাতে ধর্ষণের পর দু’দিন ধরে জেলে গুলি চালানো হয়।
- জেলে ৭৬ জন এবং অন্যান্য মিলিয়ে মোট ৮৪ জনকে হত্যা করা হয়।
- তাদের স্মৃতিতে একটি সৌধ নির্মিত হয়েছে।
একায়ত্তরের ২৯ ও ৩০ মে বরগুনা জেলখানায় আটক নিরীহ বাংলাদেশিদের গুলি করে হত্যা করা হয়। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর এই হামলায় বহু বাংলাদেশি মুসলমান ও হিন্দুরা নিহত হন। তাদের একই গর্তে দাফন করা হয়।
বরগুনা শহরের শহীদ স্মৃতি সড়কে একটি লাল রঙের পাঁচিল ঘেরা জেলখানা আছে। এর দক্ষিণ পাশে শহীদদের গণকবর। সেখানে বরগুনার মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিতে একটি সৌধ নির্মিত হয়েছে।
সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার আনোয়ার হোসেন মনোয়ার বলেন, “মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন করা ও শেখ মুজিবকে ভোট দেওয়াদের ওই দু’দিনে হত্যা করা হয়।”
পাকিস্তানি বাহিনী শহর দখল করে এবং তারপরে তারা চলে যায়। পরে তারা ফিরে আসে এবং অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়।
রাতে ধর্ষণের পর দু’দিন ধরে জেলে গুলি চালানো হয়। জেলে ৭৬ জন এবং অন্যান্য মিলিয়ে মোট ৮৪ জনকে হত্যা করা হয়।
তাদের স্মৃতিতে একটি সৌধ নির্মিত হয়েছে।