- প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ১.৫ মাস পিছিয়ে ২৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে
- পূর্বে নির্ধারিত ৯ মার্চে পরীক্ষা ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের কারণে পিছানো হয়েছে
- ৮টি কেন্দ্রে (ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর, ময়মনসিংহ) একযোগে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে
- পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে
- পরীক্ষায় ২০০ নম্বরের এমসিকিউ প্রশ্ন থাকবে এবং প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর দেওয়া হবে
- ভুল উত্তরের জন্য প্রতিবার ০.৫০ নম্বর কাটা হবে
- গত ৩০ নভেম্বর ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় এবং ১০ ডিসেম্বর আবেদন গ্রহণ শুরু হয়
- এবারের বিসিএসে আবেদন করেছেন ৩ লাখের বেশি চাকরিপ্রত্যাশী
- এই বিসিএসে সাধারণ ক্যাডারে ৪৮৯ জন, প্রফেশনাল/টেকনিক্যাল ক্যাডারে ২,৭৪৭ জন, সাধারণ শিক্ষায় ৫২০ জন এবং কারিগরি শিক্ষায় ৫৭ জন সরকারি চাকরি পাবেন
সরকারি চাকরিতে ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা দেড় মাস পিছিয়ে ২৬ এপ্রিল নেওয়া হবে।
রোববার বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
কমিশনের সদস্য অধ্যাপক সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এই পরীক্ষা ৯ মার্চ হওয়ার কথা ছিল। নির্বাচনের কারণে এটা পেছানো হয়েছে। পরীক্ষা আগামী ২৬ এপ্রিল হবে।”
পিএসসি ৯ মার্চ এ পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা করলেও একই দিনে ময়মনসিংহে সিটি করপোরেশন নির্বাচন থাকায় পরীক্ষা পেছান হল।
ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ কেন্দ্রে একযোগে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নেওয়া হবে।
এ পরীক্ষা সকাল ১০টায় শুরু হয়ে শেষ হবে বেলা ১২টায়। এমসিকিউ পদ্ধতিতে ২০০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য এক নম্বর পাবেন পরীক্ষার্থী এবং প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য মোট প্রাপ্ত নম্বর থেকে শূন্য দশমিক ৫০ নম্বর কাটা যাবে।
পরীক্ষার আসন বণ্টন ও অন্যান্য নির্দেশনা ‘যথাসময়ে’ পিএসসির (www.bpsc.gov.bd) এবং টেলিটকের ওয়েবসাইটে (http://bpsc.teletalk.com.bd) প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছে কমিশন।
সরকারি চাকরিতে তিন হাজার ১৪০ জনকে নিয়োগ দিতে গত বছরের ৩০ নভেম্বর ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
পরে ১০ ডিসেম্বর আবেদন গ্রহণ শুরু হয়। এবার সোয়া ৩ লাখের বেশি চাকরিপ্রত্যাশী প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বসতে আবেদন করেছেন।
এই বিসিএসের মাধ্যমে সাধারণ ক্যাডারে ৪৮৯ জন, প্রফেশনাল বা টেকনিক্যাল ক্যাডারে ২ হাজার ৭৪ জন (সহকারী সার্জন ১ হাজার ৬৮২ জন, সহকারী ডেন্টাল সার্জন ১৬ জন, সহকারী প্রকৌশলী ৬৫ জন) ও সাধারণ শিক্ষায় ৫২০ জন ও কারিগরি শিক্ষায় ৫৭ জন সরকারি চাকরিতে নিয়োগ পাবেন।