- ইসলামী ব্যাংকগুলো তাদের আমানতের তুলনায় অনেক বেশি ঋণ বিতরণ করেছে।
- ফলে এদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে থাকা চলতি হিসাবে ঘাটতি বেড়েছে।
- বাংলাদেশ ব্যাংক এদের জামানত ছাড়াই টাকা ধার দিচ্ছে এবং লেনদেন হিসাব চালু রাখছে, তাই নতুন ঋণ দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।
- বাংলাদেশ ব্যাংক ঝুঁকি নিয়ে এদের টাকা ধার দিলেও তদারকি করছে না, তাই সংকট কাটছে না।
- দেশে বর্তমানে দশটি ইসলামী ধারার ব্যাংক রয়েছে, এর মধ্যে ছটি সমস্যায় রয়েছে।
- গত তিন মাসে এসব ব্যাংকের আমানত ৪ হাজার কোটি টাকা কমেছে।
- এই সময়ে এসব ব্যাংকের ঋণ বিতরণ বেড়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা।
- ইসলামী ব্যাংকগুলোর ঋণ ও আমানতের অনুপাত (এডিআর) বেড়ে হয়েছে ৯৯ শতাংশ, যা গত ডিসেম্বরে ছিল ৯৬ শতাংশ।
- বাংলাদেশ ব্যাংক গত বছরের শেষে দুর্বল ইসলামী ব্যাংকগুলোকে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার বিশেষ ধার দিয়েছিল।
- এতে ইসলামী ব্যাংকগুলোর তারল্য উদ্বৃত্ত দেখায়, তবে এটি টেকসই নয়।
- কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে সংরক্ষিত চলতি হিসাবে এসব ব্যাংকগুলোর বিপুল ঘাটতি রয়েছে।
- গত মে পর্যন্ত পাঁচটি ইসলামী ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতি ছিল ১৬ হাজার কোটি টাকা।
- এই সংকটের পরিস্থিতিতেও ইসলামী ব্যাংকগুলো জনবল নিয়োগ দিচ্ছে।
- ইসলামী ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে আনা রেমিট্যান্স বাড়লেও রপ্তানি আয় কমেছে।
- গত তিন মাসে এসব ব্যাংকের মাধ্যমে রপ্তানি আয় ১ হাজার কোটি টাকা কমেছে।
ইসলামী ব্যাংকগুলোর তারল্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। এসব ব্যাংকে গত তিন মাসে আমানত ৪ হাজার কোটি টাকা কমেছে। অন্য দিকে ঋণ বিতরণ বেড়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা। ফলে এসব ব্যাংকের ঋণ ও আমানতের অনুপাত (এডিআর) বেড়ে হয়েছে ৯৯ শতাংশ, যা গত ডিসেম্বরে ছিল ৯৬ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংক ঝুঁকি নিয়ে এদের টাকা ধার দিলেও তদারকি করছে না, তাই সংকট কাটছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে সংরক্ষিত চলতি হিসাবে এসব ব্যাংকগুলোর বিপুল ঘাটতি রয়েছে। গত মে পর্যন্ত পাঁচটি ইসলামী ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতি ছিল ১৬ হাজার কোটি টাকা।
এই সংকটের পরিস্থিতিতেও ইসলামী ব্যাংকগুলো জনবল নিয়োগ দিচ্ছে। আনা রেমিট্যান্স বাড়লেও রপ্তানি আয় কমেছে। গত তিন মাসে এসব ব্যাংকের মাধ্যমে রপ্তানি আয় ১ হাজার কোটি টাকা কমেছে।