- সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও অন্যান্য ৫৭ জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন মামলার অনুমোদন দিয়েছে।
- অভিযোগ রয়েছে যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কাঠামোর বাইরে দ্বিগুণ কর্মচারী নিয়োগ করেছে।
- ইউজিসির অনুমোদিত পদের বাইরে ১০৯ জন অতিরিক্ত কর্মচারী নিয়োগের অভিযোগ ওঠে।
- বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদে অবৈধভাবে আটজনকে ডিন হিসেবে নিয়োগেরও অভিযোগ আছে।
- দুর্নীতি দমন কমিশন ও ইউজিসির তদন্তে এই অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য মোর্শেদ আহমেদ চৌধুরী ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ নঈমুল হক চৌধুরীসহ আরও ৫৭ জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে মামলা করার অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন।
২০১৮ সালে কার্যক্রম শুরু করা সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মকর্তাদের নিয়োগে ইউজিসির অনুমোদিত পদের বাইরে দ্বিগুণ কর্মচারী নিয়োগের অভিযোগ ওঠে।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অবৈধভাবে বিভিন্ন অনুষদে আটজনকে ডিন হিসেবে নিয়োগ করে।
ইউজিসি ও দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্তে এই অনিয়ম প্রমাণিত হয়।
এর ভিত্তিতে দুর্নীতি দমন কমিশন মামলা করার অনুমোদন দিয়েছে।
আদালত মোর্শেদ আহমেদ চৌধুরী ও মোহাম্মদ নঈমুল হক চৌধুরীকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয়।
২০২৩ সালের ২ জানুয়ারি স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক এএইচএম এনায়েত হোসেনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।