- ঠান্ডা, জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়ার রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
- ফুসফুসে নিউমোনিয়ার লক্ষণ পাওয়া গেছে এক্স-রে পরীক্ষায়।
- অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারেও অনেক ক্ষেত্রে প্রত্যাশিত ফলাফল পাওয়া যাচ্ছে না।
- করোনা ভাইরাসের নতুন সেরোটাইপ বা অন্য কোনো রেসপিরেটরি ভাইরাসের মাধ্যমে এই সংক্রমণ হতে পারে।
- পৃথিবীর জলবায়ু উত্তপ্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নতুন অনেক ভাইরাসসহ অনেক জীবাণুর সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা বাড়ছে।
- বিশ্রাম নিন, প্রচুর তরল পান করুন এবং পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন।
- ইমিউনিটি বাড়ানোর জন্য ভিটামিন ‘সি’যুক্ত খাবার খান।
- ঝুঁকিপূর্ণ রোগীরা জনবহুল এলাকা এড়িয়ে চলুন এবং প্রতি আলাদা যত্ন রাখুন।
গত বছরের জানুয়ারি মাসের শেষ থেকেই শুরু হওয়া নিউমোনিয়ার প্রাদুর্ভাব এখনও অব্যাহত রয়েছে। শীত, বর্ষা ও শীতকালে রোগীর সংখ্যা আবারও বেড়ে গেছে। আক্রান্তদের কাশি, সর্দি, জ্বর, গলায় ব্যথা, শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ দেখা দিচ্ছে।
অনেক রোগীর কফের পরীক্ষায় কোনো বিশেষ জীবাণু শনাক্ত করা যাচ্ছে না। তাই সঠিক ও কার্যকর অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করাও সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে একাধিক ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হচ্ছে। অনেক সময় আক্রান্তদের অ্যান্টিভাইরাল বা স্টেরয়েড ব্যবহার করতে হচ্ছে।
করোনাভাইরাসের নতুন কোনো সেরোটাইপ বা অন্য কোনো রেসপিরেটরি ভাইরাসের মাধ্যমে এই সংক্রমণ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে নিশ্চিত করে বলার জন্য গবেষণার প্রয়োজন。
প্রাথমিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প নেই। বিশ্রাম নিন, প্রচুর তরল পান করুন এবং পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন। ভিটামিন ‘সি’যুক্ত খাবার খান। গরম আদা চা, মসলাযুক্ত চা বা গরম স্যুপ খান। ঝুঁকিপূর্ণ রোগীরা জনবহুল এলাকা এড়িয়ে চলুন এবং স্বাস্থ্যের প্রতি আলাদা যত্ন নিন। মাস্ক পরুন ফুসফুসকে রক্ষা করতে।