- জাতিসংঘের প্রতিবেদনে র্যাব, ডিজিএফআই, মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বা বিজিবি ব্যাটালিয়নের সঙ্গে যুক্ত এবং ২০২৪ সালের মানবাধিকার লঙ্ঘনের সাথে জড়িতদের শান্তিরক্ষী মিশনে মনোনীত না করার সুপারিশ করা হয়েছে।
- বাংলাদেশ সরকারকে একটি কার্যকর এবং শক্তিশালী স্বাধীন মানবাধিকার স্ক্রিনিং ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে যাতে জাতিসংঘ শান্তি মিশনে বাংলাদেশি কর্মীরা মানবাধিকার লঙ্ঘন না করে।
- গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন বা দুর্নীতির সাথে জড়িত পুলিশ, গোয়েন্দা, বিজিবি, আনসার ভিডিপি এবং সশস্ত্র বাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের সরানোর সুপারিশ করা হয়েছে।
২০২৪ সালে গণ-অভ্যুত্থানে বাংলাদেশে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশন (ওএইচসিএইচআর)। বাংলাদেশ সরকারকে নানা ধরনের সুপারিশ করেছে মানবাধিকার হাইকমিশন।
একটি কার্যকর এবং শক্তিশালী স্বাধীন মানবাধিকার স্ক্রিনিং ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে যাতে জাতিসংঘ শান্তি মিশনে বাংলাদেশি কর্মীরা মানবাধিকার লঙ্ঘন না করে।
গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন বা দুর্নীতির সাথে জড়িত পুলিশ, গোয়েন্দা, বিজিবি, আনসার ভিডিপি এবং সশস্ত্র বাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের সরানোর সুপারিশ করা হয়েছে।
বিশেষ পরিস্থিতিতে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের শুধু সীমিত সময়ের জন্য অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার কাজে নিযুক্ত করা যেতে পারে এবং এ সংক্রান্ত একটি অধ্যাদেশ পাস করতে হবে।
আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষ এবং তাদের অনুমোদন সাপেক্ষে জনগণের কাছে তাদের নিয়োগ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে করা যেতে পারে।