- বাংলাদেশে সকল নাগরিক মর্যাদাবান এবং গর্বিত
- ইসলাম কারো উপর জোর খাটানোর অধিকার রাখে না
- জামায়াতের ১১ নেতাকে নির্মমভাবে খুন করা হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের দ্বারা
- ১৩ বছরেরও বেশি সময় জামায়াতের অফিস বন্ধ রাখা হয়েছে
- জামায়াতের আমীর ডা. শফিকুর রহমান: ‘আমাদের সাবাইকে দলমত-নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাই’
- জামায়াতের কর্মীদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হচ্ছে, তার প্রমাণ দিতে ডা. শফিকের আহ্বান
- আইনের অঙ্গনে বে-আইনী কর্মকান্ড করা লোকদের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি করা হয়েছে
- পুলিশ বাহিনীকে বেনেজির আহমেদের ফাঁদে পা না দিতে ডা. শফিকের অনুরোধ
- দীর্ঘ ১৫ বছর পর কক্সবাজারে জামায়াতের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে
- কর্তৃপক্ষ কর্তৃক জামায়াতের নিবন্ধন ও প্রতীক কেড়ে নেওয়া অন্যায়
যে দলই হোক, ধর্ম যে যাই হোক, বাংলাদেশ আমাদের সবার। এ বক্তব্য দিয়ে ডা. শফিকুর রহমান ফ্যাসিবাদমুক্ত, বৈষম্যহীন, তারুণ্যনির্ভর এক বাংলাদেশ গড়তে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। জামায়াতের আমীর হিসেবে তিনি বলেন, বাংলাদেশে যারাই জন্মগ্রহণ করেছে, তারা এই দেশের মর্যাদাবান গর্বিত নাগরিক। ইসলাম কারো উপর জোর খাটানোর কোনো অধিকার রাখে না, অন্য কোনো ধর্মও জোর খাটাতে পারবে না।
আওয়ামী লীগ সরকারকে ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে ডা. শফিক বলেন, এই সরকার বিচারের নামে তামাশা করেছে, জামাতের ১১ জন প্রথম সারির নেতাকে নির্মমভাবে খুন করেছে। এছাড়া, দীর্ঘ ১৩ বছর আমাদের অফিস বন্ধ রাখা হয়েছে, নিবন্ধন ও প্রতীকও অন্যায়ভাবে কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, বিশ্বের অনেক দেশ স্বাধীনতার পর মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে, আমরা তা করিনি। আইনের অঙ্গনে বে-আইনী কাজ করা লোকদের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি করা হয়েছে, তাই তাদের কাছ থেকে বিচার পাওয়া যাবে না। তিনি পুলিশ বাহিনীকেও সতর্ক করে বলেছেন, বেনেজির আহমেদের ফাঁদে পা দেবেন না।