- পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসে জড়িত থাকলে পিএসসি আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে
- টেলিভিশন চ্যানেলের প্রতিবেদনে বিগত ১২ বছরে বিসিএস ও নন-ক্যাডার পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উঠেছে
- পিএসসির কর্মকর্তারদের বিরুদ্ধে প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে
- সিআইডির মতে, পিএসসির নিয়োগ পরীক্ষাগুলোর আগে এই চক্রের সদস্যরা প্রশ্নপত্র ফাঁস করে অর্থ আদায় করত
- ৫ জুলাই রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্রও ফাঁস করা হয়েছিল
- রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী পদসহ বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) পিএসসির ১৭ জন কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করেছে
পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) কারো বিরুদ্ধে যদি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস বা প্রতারণা বা অন্য কোনো অবৈধ কার্যক্রমের সাথে জড়িত থাকার প্রমাণ মেলে, তাহলে তাঁদের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে বলে পিএসসি জানিয়েছে। গত রবিবার পিএসসির প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা নিয়ে একটি টেলিভিশন চ্যানেল রিপোর্ট প্রচার করার পর পিএসসি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
চ্যানেলটির রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে যে, বিগত ১২ বছরে পিএসসির অধীনে অনুষ্ঠিত বিসিএস ও নন-ক্যাডার পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে। এতে পিএসসির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এই প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
সিআইডির মতে, পিএসসির নিয়োগ পরীক্ষাগুলোর আগে এই চক্রের সদস্যরা প্রশ্নপত্র ফাঁস করে অর্থ আদায় করত। ৫ জুলাই রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্রও এই চক্রের সদস্যরা ফাঁস করেছিল। তারা ওই পরীক্ষার আগের রাতে তাদের চুক্তি করা শিক্ষার্থীদের একটি অজ্ঞাত স্থানে রেখে ওই প্রশ্নপত্র ও তার উত্তর দিয়ে দেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী পদসহ বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) পিএসসির দুজন উপপরিচালক, একজন সহকারী পরিচালকসহ ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
