একনেকের সভায় পাস হলো সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ টি প্রকল্প

  • ১১টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে মোট ব্যয় ৮,৪২৫ কোটি টাকা ভারতীয়
  • সরকার নিজের তহবিল থেকে দেবে ৭,৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা
  • বিদেশি ঋণ হিসেবে আসবে ৪৮৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা
  • বৃহত্তর রংপুরের পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য ব্যয় হবে ২,৫০০ কোটি টাকা
  • মিশরে বাংলাদেশ চ্যান্সারি কমপ্লেক্স ও আবাসিক ভবন নির্মাণে ব্যয় ১৬৬ কোটি টাকা
  • সারাদেশে ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স নির্মাণের তৃতীয় পর্যায়ে ব্যয় হবে ৩ হাজার ৫৯ কোটি টাকা
  • রাজধানীর মিরপুরে তাঁত বোর্ড কমপ্লেক্স নির্মাণে ব্যয় হবে ১১৫ কোটি টাকা
  • ২০টি মিটারগেজ ডিজেল লোকোমোটিভ ও ১৫০টি মিটারগেজ যাত্রীবাহী ক্যারেজ সংগ্রহে অতিরিক্ত ব্যয় হবে ২৮৮ কোটি টাকা
  • কাশিনাথপুর-দাশুরিয়া-নাটোর-রাজশাহী-নবাবগঞ্জ-কানসাট-সোনামসজিদ-বালিয়াদিঘি সীমান্ত জাতীয় মহাসড়ক প্রস্থ সম্প্রসারণে ব্যয় ৪৮২ কোটি টাকা
  • সরকারি মৎস্য খামারের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রথম পর্যায়ে ব্যয় ৩৭১ কোটি টাকা
  • কক্সবাজারের বমফিশ ল্যান্ডিং সেন্টার উন্নয়নে ব্যয় হবে প্রায় ২৩৩ কোটি টাকা
  • দুর্বল জনগোষ্ঠীর জন্য টিকে থাকার সামর্থ্য বৃদ্ধিতে অতিরিক্ত ব্যয় হবে প্রায় ১৬৭ কোটি টাকা
  • আট বিভাগীয় শহরে পূর্ণাঙ্গ ক্যান্সার, হার্ট ও কিডনি রোগের চিকিৎসা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠায় অতিরিক্ত ব্যয় ১ হাজার ৪৪ কোটি টাকা

নতুন সরকারের প্রথম একনেক সভায় মোট সাড়ে আট হাজার কোটি টাকার দশটি প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থ লাগবে বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে। এটির ব্যয় ধরা হয়েছে ২,৫০০ কোটি টাকা। সবচেয়ে কম ব্যয় হবে মিশরের কায়রোতে বাংলাদেশ চ্যান্সারি কমপ্লেক্স ও আবাসিক ভবন নির্মাণে। এটির ব্যয় ১৬৬ কোটি টাকা।

তবে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শহীদুজ্জামান সরকার জানিয়েছেন, খরচ বাড়ানো হয়নি বাংলাদেশ বেতার, শাহবাগ ও আগারগাঁও কমপ্লেক্স নির্মাণ ও আধুনিকীকরণ প্রকল্পের। তবে এর মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে আগামী জুন পর্যন্ত।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *